The global distribution of household wealth.

 🔴আমরা যদি উপরে উল্লিখিত বিষয়ের উপর গবেষণাগুলো অধ্যয়ণ করি, তবেই কেবল আমরা বুঝতে পারি যে কীভাবে সাম্রাজ্যবাদ পুঁজিকে উৎপাদন প্রক্রিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে এবং দিন দিন শুষ্ক হয়ে যায় পুঁজির জোগান -  বিশেষত উপরতলার ১০% এর হাতে ৩০০০ গুণ সম্পদ নীচের তলার ১০% এর হাতে থাকা সম্পদের তুলনায়। আরও সুনির্দিষ্টভাবে বলতে গেলে, শুধুমাত্র 13টি পরিবার বিশ্বের প্রায় 50% সম্পদ ধারণ করে। ফলাফল?! বাড়ির সম্পদ যেমন বাড়ি, অলঙ্কার, বিনোদনের কেন্দ্র - যেমন গল্ফ কোর্স, রিসর্ট, মিডিয়া হাউস, বিভিন্ন বুদ্ধিজীবীদের ক্রয় করার জন্য বিভিন্ন ট্রাস্ট ফান্ড, ভবিষ্যতের বিনিয়োগের নামে বিভিন্ন আবিষ্কারের স্বত্ব ক্রয় করে আক্ষরিক অর্থে সেগুলিকে বাক্সবন্দী করা হয়ে থাকে, এবং এইভাবে বিশাল পুঁজি মৃত পুঁজিতে পরিণত হয়ে পড়েছে। তারই পরিণতি উৎপাদন ক্রমবর্ধমান হারে কর্মহীন হয়ে পড়ছে, পরিণতি — ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব, বুভুক্ষা, হাহাকার ... ... ... 

🔴 If we go through the researches on Above-mentioned subject, then only we can realise how imperialism holdbacks the Capital from Market & let it's dried day by day — "Even more strikingly, the average person in the top 10% owns nearly 3,000 times the wealth of the average person in the bottom 10%." To be more precise only 13 families hold about 50% of assets of the world. The resultant?! The house hold assets like Home, Ornaments, centre for  Entertainment's — like golf course, resorts, media house, Various Trust Fund to Purchase Various Intellectuals, Patent  Rights in names of future investment & literally Boxed them, & thus huge Capital become Dead Capital. The result is the production suffering increasingly Joblessness, the result — increasing unemployment, hunger, misery ... ... ... 

🔴 দ্য গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউশন অফ হাউসহোল্ড ওয়েলথ

জেমস বি. ডেভিস, সুজানা স্যান্ডস্ট্রোম, অ্যান্টনি এফ. শোরকস , এডওয়ার্ড এন. উলফ।

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী 10% প্রাপ্তবয়স্করা বিশ্বব্যাপী পরিবারের 85% সম্পদের মালিক, নীচের অর্ধেক সম্মিলিতভাবে মাত্র 1% এর মালিক। আরও আশ্চর্যজনকভাবে, শীর্ষ 10%-এর গড় ব্যক্তি নীচের 10%-এর গড় ব্যক্তির তুলনায় প্রায় 3,000 গুণ সম্পদের মালিক। এগুলি হল কিছু ফলাফল যা বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যক্তিগত সম্পদের উপর UNUWIDER প্রকল্পের জন্য গৃহীত পারিবারিক সম্পদের বন্টনের একটি গবেষণা থেকে উদ্ভূত হয়েছে। 

আমরা পরিবারের সম্পদের একটি ব্যাপক ধারণা ব্যবহার করে বিশ্বের সমস্ত দেশে সম্পদের স্তর এবং বন্টন অনুমান করি। দৈনন্দিন কথোপকথনে 'সম্পদ' শব্দটি প্রায়ই 'টাকা আয়' এর চেয়ে সামান্য বেশি বোঝায়। অন্যান্য উপলক্ষ্যে অর্থনীতিবিদরা এই শব্দটিকে বিস্তৃতভাবে ব্যাখ্যা করেন এবং সম্পদকে সংজ্ঞায়িত করেন যে সমস্ত গৃহস্থালী সম্পদ, মানব ও অ-মানব উভয়েরই মূল্য। আমাদের অধ্যয়ন সম্পদকে নিট মূল্যের দীর্ঘস্থায়ী অর্থ বরাদ্দ করে: শারীরিক এবং আর্থিক সম্পদের মূল্য কম ঋণ। এই ক্ষেত্রে, সম্পদ পুঁজির মালিকানার প্রতিনিধিত্ব করে। যদিও মূলধন ব্যক্তিগত সম্পদের একটি মাত্র অংশ, তবে এটি ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় যে এটি গৃহস্থালির সুস্থতা এবং অর্থনৈতিক সাফল্যের উপর অসামঞ্জস্যপূর্ণ প্রভাব ফেলে, এবং আরও বিস্তৃতভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং বৃদ্ধির উপর।

সম্পদের মাত্রার আমাদের অনুমান 38টি দেশের জন্য উপলব্ধ পরিবারের ব্যালেন্স শীট এবং সম্পদ জরিপ ডেটার উপর ভিত্তি করে। সৌভাগ্যবশত, এর মধ্যে রয়েছে অনেক ধনী OECD দেশগুলির পাশাপাশি তিনটি সবচেয়ে জনবহুল উন্নয়নশীল দেশ, চীন, ভারত এবং ইন্দোনেশিয়া; সুতরাং তথ্য বিশ্বের জনসংখ্যার 56% এবং 80% পরিবারের সম্পদকে কভার করে। এই দেশগুলিতে সম্পদের মাত্রা নির্ধারকগুলির যত্ন সহকারে বিশ্লেষণ ডেটা ছাড়াই দেশগুলির জন্য অনুযোগ তৈরি করার অনুমতি দেয়৷

সম্পদ বণ্টনের আমাদের অনুমান 20টি দেশের পরিবারের সম্পদ বন্টন ডেটার উপর ভিত্তি করে। এই ধরনের প্রত্যক্ষ তথ্যবিহীন দেশগুলির জন্য, আয় বণ্টন ডেটা (যেখানে পাওয়া যায়) থেকে সম্পদের ঘনত্বের মাত্রা অনুমান করা হয়েছিল, উভয় ধরনের ডেটা সহ দেশে আয় এবং সম্পদের বৈষম্যের মধ্যে সম্পর্ক ব্যবহার করে। অবশিষ্ট দেশগুলি, বিশ্বের জনসংখ্যার মাত্র কয়েক শতাংশ কভার করে, তাদের অঞ্চল এবং আয় শ্রেণীর জন্য গড় সম্পদ বন্টন প্যাটার্ন বরাদ্দ করা হয়েছিল।

ফোর্বস ম্যাগাজিন এবং অন্যান্য সাংবাদিকতা সূত্র দ্বারা সরবরাহ করা বিশ্বের বিলিয়নেয়ার বা বিভিন্ন দেশের ধনী ব্যক্তি এবং পরিবারের তালিকার কোন ব্যবহার করা হয়নি। এই ধরনের প্রমাণগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করা আনুমানিক বৈশ্বিক সম্পদের বৈষম্যকে কিছুটা বাড়িয়ে তুলবে —উদাহরণস্বরূপ, শীর্ষ 1%-এর কাছে থাকা বিশ্ব সম্পদের অংশকে কয়েক শতাংশ পয়েন্ট দ্বারা বৃদ্ধি করবে — কিন্তু অন্যথায় আমাদের গল্পটি সামান্য পরিবর্তন করবে।

বিশ্বব্যাপী, গৃহস্থালীর সম্পদ বেশি ঘনীভূত হয়, আকার বন্টন এবং ভৌগলিক উভয় ক্ষেত্রেই, যখন পিপিপি মূল্যায়নের পরিবর্তে অফিসিয়াল বিনিময় হার নিযুক্ত করা হয়। এইভাবে একটি কিছুটা ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি আবির্ভূত হয় যে ব্যক্তি স্থানীয় ভোগের বিকল্পগুলির পরিপ্রেক্ষিতে সম্পদ প্রকাশ করে বা বিশ্ব আর্থিক মঞ্চে প্রভাব বিস্তার করার ক্ষমতার প্রতি আগ্রহী কিনা তার উপর নির্ভর করে। যেহেতু বৈশ্বিক সম্পদের একটি বৃহৎ অংশ এমন লোকদের মালিকানাধীন যারা সহজেই ভ্রমণ এবং আন্তর্জাতিকভাবে বিনিয়োগ করতে পারে, তাই আয় বা দারিদ্র্যের বৈশ্বিক বন্টন দেখার চেয়ে সম্পদের বৈশ্বিক বন্টন অধ্যয়ন করার সময় অফিসিয়াল বিনিময় হার ব্যবহার করা আরও উপযুক্ত।

দেশ জুড়ে সম্পদের মাত্রা

সরকারী বিনিময় হার ব্যবহার করে, 2000 সালে বিশ্বব্যাপী পারিবারিক সম্পদের পরিমাণ ছিল $125 ট্রিলিয়ন, যা বিশ্বব্যাপী জিডিপির প্রায় তিনগুণ বা বিশ্বের নাগরিক প্রতি $20,500 এর সমান। ক্রয় ক্ষমতা সমতা ডলারের ক্ষেত্রে, সংশ্লিষ্ট বিশ্ব মূল্য ছিল মাথাপিছু পিপিপি $26,000, মোটামুটি পোল্যান্ড বা তুরস্কের গড় স্তরের সমান।

বিশ্বের মানচিত্রে চিত্রিত হিসাবে (চিত্র 1), সম্পদের মাত্রা বিভিন্ন দেশে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। ধনী দেশগুলির মধ্যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গড় সম্পদ ছিল $144,000 জন প্রতি এবং জাপানে $181,000। সম্পদের তথ্য আছে এমন দেশগুলির মধ্যে নিম্নে রয়েছে ভারত, যার মাথাপিছু সম্পদ $1,100, এবং ইন্দোনেশিয়া যার মাথাপিছু $1,400। এমনকি উচ্চ-আয়ের OECD দেশগুলির মধ্যে এই পরিসরে নিউজিল্যান্ডের জন্য $37,000, ডেনমার্কের জন্য $70,000 এবং যুক্তরাজ্যের জন্য $127,000 অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। 

উন্নয়নশীল অঞ্চলের জন্য, জনসংখ্যার অংশ বিশ্ব সম্পদের অংশকে ছাড়িয়ে গেছে, যা ফলস্বরূপ ধনী গোষ্ঠীর সদস্যদের অংশকে ছাড়িয়ে গেছে। আমি

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী 10%-এ যেকোনো প্রদত্ত জাতির প্রতিনিধিত্ব তিনটি কারণের উপর নির্ভর করে: জনসংখ্যার আকার, গড় সম্পদ এবং দেশের মধ্যে সম্পদের বৈষম্য। যে দেশগুলি শীর্ষ সম্পদের 1% এরও বেশি ক্ষয়ক্ষতি করে সেগুলি একটি বরং একচেটিয়া গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। পরিসংখ্যান 5 এবং 6 দেখায় যে ইউএসএ গ্লোবাল টপ ডেসিলের 25% সদস্য এবং শীর্ষ পার্সেন্টাইলের 37% নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে। শীর্ষ ডেসিলের 20% এবং শীর্ষ পার্সেন্টাইলের 27% সহ জাপান দৃঢ়ভাবে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

সম্পদের অংশকে ছাড়িয়ে গেছে, যা ফলস্বরূপ ধনী গোষ্ঠীর সদস্যদের অংশকে ছাড়িয়ে গেছে। আমি

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী 10%-এ যেকোনো প্রদত্ত জাতির প্রতিনিধিত্ব তিনটি কারণের উপর নির্ভর করে: জনসংখ্যার আকার, গড় সম্পদ এবং দেশের মধ্যে সম্পদের বৈষম্য। যে দেশগুলি শীর্ষ সম্পদের 1% এরও বেশি ক্ষয়ক্ষতি করে সেগুলি একটি বরং একচেটিয়া গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। পরিসংখ্যান 5 এবং 6 দেখায় যে ইউএসএ গ্লোবাল টপ ডেসিলের 25% সদস্য এবং শীর্ষ পার্সেন্টাইলের 37% নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে। শীর্ষ ডেসিলের 20% এবং শীর্ষ পার্সেন্টাইলের 27% সহ জাপান দৃঢ়ভাবে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

সম্পদ গঠনে পার্থক্য 

বাজারের কাঠামো, নিয়ন্ত্রণ এবং সংস্কৃতির মতো পরিবারের আচরণের উপর বিভিন্ন প্রভাবের ফলে সম্পদের হোল্ডিংয়ের গঠনে দেশ জুড়ে প্রধান পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। চিত্র 7 এ নির্দেশিত হিসাবে, প্রকৃত সম্পদ, বিশেষ করে জমি এবং কৃষি সম্পদ, স্বল্পোন্নত দেশগুলিতে আরও গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধুমাত্র কৃষির বৃহত্তর গুরুত্বই প্রতিফলিত করে না, অপরিপক্ব আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিকেও প্রতিফলিত করে।

মালিকানাধীন আর্থিক সম্পদের প্রকারগুলিও বিভিন্ন দেশ জুড়ে আকর্ষণীয় পার্থক্য দেখায়। সঞ্চয় অ্যাকাউন্ট, শেয়ার এবং ইক্যুইটি এবং অন্যান্য আর্থিক সম্পদের মধ্যে একটি ভাঙ্গন দেখায় যে সঞ্চয় অ্যাকাউন্টগুলি পরিবর্তনশীল অর্থনীতিতে এবং কিছু ধনী এশিয়ার দেশে শক্তিশালীভাবে বৈশিষ্ট্যযুক্ত, যখন শেয়ার-হোল্ডিং এবং অন্যান্য ধরনের আর্থিক সম্পদগুলি পশ্চিমের ধনী দেশগুলিতে আরও স্পষ্ট। . ব্যাখ্যার অংশ হল ট্রানজিশন দেশগুলিতে দুর্বলভাবে উন্নত আর্থিক বাজার, যখন এশিয়ান দেশগুলিতে সঞ্চয় অ্যাকাউন্টগুলি পছন্দ করা হয় কারণ সেখানে তারল্যের জন্য একটি শক্তিশালী অগ্রাধিকার এবং আর্থিক বাজারে আস্থার অভাব বলে মনে হয় ।

অন্যান্য ধরণের আর্থিক সম্পদগুলি যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলিতে আরও বিশিষ্ট যেগুলির আর্থিক খাতগুলি ভালভাবে উন্নত এবং যা ব্যক্তিগত পেনশনের উপর খুব বেশি নির্ভর করে৷

অবশেষে, এবং সম্ভবত আশ্চর্যজনকভাবে, দরিদ্র দেশগুলিতে পারিবারিক ঋণ তুলনামূলকভাবে গুরুত্বহীন। যদিও দরিদ্র দেশের অনেক দরিদ্র মানুষ ঋণগ্রস্ত, তাদের ঋণ মোটে তুলনামূলকভাবে কম। এটি প্রধানত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অনুপস্থিতির কারণে যা পরিবারগুলিকে বড় বন্ধক এবং ভোক্তা ঋণ বহন করতে দেয়, যেমনটি ধনী দেশগুলিতে ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতি। উচ্চ-আয়ের দেশগুলিতে অনেক লোকের নেতিবাচক নেট মূল্য রয়েছে এবং - কিছুটা বিপরীতভাবে - পরিবারের সম্পদের দিক থেকে বিশ্বের দরিদ্রতম মানুষদের মধ্যে রয়েছে৷

জেমস ডেভিস ওয়েস্টার্ন অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং আরবিসি ফাইন্যান্সিয়াল গ্রুপ ফেলো। তিনি বিশ্বব্যাপী দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যক্তিগত সম্পদের উপর WIDER প্রকল্পের পরিচালক।

সুজানা স্যান্ডস্ট্রোম WIDER- এর একজন গবেষণা সহযোগী। তিনি এর আগে লুক্সেমবার্গ ইনকাম স্টাডি অ্যান্ড স্ট্যাটিস্টিক্স ফিনল্যান্ডে অবস্থান করেছেন।

অ্যান্থনি শোরকস WIDER-এর পরিচালক এবং এর আগে LSE এবং এসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ে পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন।

এডওয়ার্ড উলফ নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির অধ্যাপক, সিনিয়র স্কলার, লেভি ইকোনমিক্স ইনস্টিটিউট অফ বার্ড কলেজ এবং রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট, ন্যাশনাল ব্যুরো অফ ইকোনমিক রিসার্চ।

The global distribution of household wealth.

by James B. Davies, Susanna Sandström, Anthony F. Shorrocks, Edward N. Wolff

While the richest 10% of adults in the world own 85% of global household wealth, the bottom half collectively owns barely 1%. Even more strikingly, the average person in the top 10% owns nearly 3,000 times the wealth of the average person in the bottom 10%. These are some of the results that emerge from a study of the distribution of household wealth undertaken for the UNUWIDER project on Personal Assets from a Global Perspective. 

We estimate the level and distribution of wealth across all countries in the world using a comprehensive concept of household wealth. In everyday conversation the term ‘wealth’ often signifies little more than ‘money income’. On other occasions economists interpret the term broadly and define wealth to be the value of all household resources, both human and non-human. Our study assigns wealth its longestablished meaning of net worth: the value of physical and financial assets less debts. In this respect, wealth represents the ownership of capital. Although capital is only one part of personal resources, it is widely believed to have a disproportionate impact on household wellbeing and economic success, and more broadly on economic development and growth.

Our estimates of wealth levels are based on household balance sheets and wealth survey data which are available for 38 countries. Fortunately, these include many of the rich OECD countries as well as the three most populous developing countries, China, India and Indonesia; so the data cover 56% of the world’s population and 80% of household wealth. Careful analysis of the determinants of wealth levels in these countries allows imputations to be made for countries without data.

Our estimates of wealth distribution are based on household asset distribution data for 20 countries. For countries without this type of direct information, the degree of wealth concentration was estimated from income distribution data (where available), using the relationship observed between income and wealth inequality in countries with both kinds of data. The remaining countries, covering only a few percent of world population, were assigned the average wealth distribution pattern for their region and income class.

No use was made of lists of the world’s billionaires, or of the wealthiest individuals and families within various countries, provided by Forbes magazine and other journalistic sources. Incorporating such evidence would boost estimated global wealth inequality somewhat —increasing the share of world wealth held by the top 1% by a couple of percentage points, for example — but would otherwise alter our story little.

Globally, household wealth is more concentrated, both in size distribution and geographically, when official exchange rates are employed rather than PPP valuations. Thus a somewhat different perspective emerges depending on whether one is interested in the power that wealth conveys in terms of local consumption options or the power to have influence on the world financial stage. Since a large share of global wealth is owned by people who can readily travel and invest internationally, it is more appropriate to use official exchange rates when studying the global distribution of wealth than when looking at the global distribution of income or poverty.

Wealth levels across countries

Using official exchange rates, global household wealth in the year 2000 amounted to $125 trillion, equivalent to roughly three times global GDP or to $20,500 per citizen of the world. In terms of purchasing power parity dollars, the corresponding world value was PPP$26,000 per capita, roughly the same as the average level in Poland or Turkey.

As illustrated in the world map (Figure 1), wealth levels vary widely across nations. Among the richest countries, mean wealth was $144,000 per person in the USA and $181,000 in Japan. Lower down among countries with wealth data are India, with per capita assets of $1,100, and Indonesia with $1,400 per capita. Even within the group of high-income OECD nations the range includes $37,000 for New Zealand, $70,000 for Denmark and $127,000 for the UK.​ 

The regional pattern of asset holdings shows wealth to be heavily concentrated in North America, Europe, and high income AsiaPacific countries which together account for almost 90% of global wealth (Figure 2). Although North America has only 6% of the world adult population, it accounts for 34% of household assets. Europe and high income Asia-Pacific countries also own disproportionate amounts of wealth. In contrast, the overall share of wealth owned by people in Africa, China, India, and other lower income countries in Asia is considerably less than their population share, sometimes by a factor of more than ten (Figure 3).

Comparing per capita wealth and per capita GDP across countries shows that wealth is distributed even more unequally than income. High income countries tend have a higher share of world wealth than of world GDP because their wealth to income ratios are above the world average. The reverse is true of middle and low income nations. 

Wealth to income ratios are especially high in the UK, Italy, and rich Asian nations. Lower than expected values are recorded for eastern European countries like the Czech Republic and Poland, along with the Nordic countries and South Africa. Eastern European countries are a heterogeneous group with many different features. In this region, private wealth is on the rise, but has still not reached very high levels. Assets like private pensions and life insurance are held by relatively few households. In the Nordic countries, the social security system provides generous public pensions that may depress wealth accumulation. South Africa is rich in resources and has well-developed financial institutions; but the fact that the country has a large low-income population and exhibits some of the characteristics of less-developed countries, may account for the low wealth-income ratio.

Global wealth inequality

Estimation of the world distribution of wealth requires information to be combined on wealth differences between countries and within countries. The concentration of wealth within countries varies significantly, but is generally high. The share of the top decile ranges from around 40% in China to 70% and beyond in the United States and certain other countries. Typical Gini coefficients for wealth lie in the range 0.65-0.75, and some are above 0.8. In contrast, the mid-range of income Ginis is 0.35 to 0.45. Interestingly, two high wealth economies, Japan and the USA, exhibit very different patterns of wealth distribution, with Japan recording a wealth Gini of 0.55 while that of the USA is around 0.80.​

Wealth inequality for the world as a whole is higher still. Expressed in terms of the adult population of the world, we estimate that net assets of $2,160 per adult in the year 2000 was sufficient to place a household in the top half of the world wealth distribution. At least $61,000 per adult was needed to belong to the richest 10% of households, while membership of the top 1% required a little over $500,000 per adult. The latter figure indicates that a family need only be moderately wealthy in Western terms to be among the top percentile of world wealth-holders.

Our results show that the top wealth decile owned 85% of global wealth in the year 2000. The richest 2% of adults in the world held more than half global wealth, and the richest 1% of adults alone accounted for 40% of all household assets. In contrast, the bottom half of the world adult population owned barely 1% of global wealth. The Gini value for global wealth is estimated to be 89%; the same Gini value would be obtained if $100 shared amongst 100 people in such a way that one person receives $90 and the remaining 99 get 10 cents each.

North America, Europe, and rich Asia-Pacific monopolize the top wealth decile

Given the high concentration of wealth in North America, Europe, and rich Asia-Pacific countries, it is not surprising to discover that almost all of the world’s richest individuals live in these countries. The breakdown of the global wealth distribution in Figure 4 shows that each of the regional groupings contribute about one third of the members of the world’s wealthiest decile. China occupies much of the the middle third of the global wealth distribution while India, Africa and low-income Asian countries dominate the bottom third. As shown in Figure 3, for all developing regions of the world, the share of population exceeds the share of global wealth, which in turn exceeds the share of members of the wealthiest groups. ​

The representation of any given nation in the world’s richest 10% depends on three factors: the size of the population, average wealth, and wealth inequality within the country. Countries that account for more than 1% of the top wealth decile comprise a rather exclusive group. Figures 5 and 6 show that the USA is in first place with 25% of the members of the global top decile and 37% of the top percentile. Japan features strongly in second place with 20% of the top decile and 27% of the top percentile.​

Differences in wealth composition 

Major differences are observed across countries in the composition of asset holdings, a result of different influences on household behaviour, such as market structure, regulation and culture. As indicated in Figure 7, real assets, particularly land and farm assets, are more important in less developed countries. This reflects not only the greater importance of agriculture, but also immature financial institutions.

The types of financial assets that are owned also show striking differences across countries. A breakdown between savings accounts, shares and equities, and other financial assets, shows that savings accounts feature strongly in transition economies and in some rich Asian countries, while share-holdings and other types of financial assets are more evident in rich countries in the West. Part of the explanation is poorly developed financial markets in transition countries, while savings accounts are favoured in Asian countries because there appears to be a strong preference for liquidity and a lack of confidence in financial markets.​

Other types of financial assets are more prominent in countries like the UK and USA which have well developed financial sectors and which rely heavily on private pensions.

Finally, and perhaps surprisingly, household debt is relatively unimportant in poor countries. While many poor people in poor countries are in debt, their debts are relatively small in total. This is mainly due to the absence of financial institutions that allow households to incur large mortgage and consumer debts, as is increasingly the situation in rich countries. Many people in high-income countries have negative net worth and—somewhat paradoxically—are among the poorest people in the world in terms of household wealth.

James Davies is a Professor, and the RBC Financial Group Fellow, in the Department of Economics at the University of Western Ontario. He is the Director of the WIDER project on Personal Assets from a Global Perspective.

Susanna Sandström is a Research Associate at WIDER. She has previously held positions at the Luxemburg Income Study and Statistics Finland.

Anthony Shorrocks is the Director of WIDER and has previously held positions at the LSE and University of Essex.

Edward Wolff is Professor of Economics, New York University, Senior Scholar, Levy Economics Institute of Bard College, and Research Associate, National Bureau of Economic Research.